অনেক সময় কম্পিউটার চালু হতে বেশি
সময় নিতে পারে। তবে সহজ চারটি ধাপ
মেনে চললে মোটামুটি যেকোনো
কম্পিউটারেই সমস্যাটি দূর করা সম্ভব।
সময় নিতে পারে। তবে সহজ চারটি ধাপ
মেনে চললে মোটামুটি যেকোনো
কম্পিউটারেই সমস্যাটি দূর করা সম্ভব।
স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যার বন্ধ করুন:
কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় অনেক
সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে লোড নেয়।
ইনস্টল করার সময় এটা ঠিক হয়ে যায়।
ম্যাক ওএসে System Preferences চালু করে
Users & Groups-এ যান। ইউজার নেমের
নিচে Login Items ট্যাবে গেলে
কম্পিউটার চালুর সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে
চালু হওয়া সফটওয়্যারের তালিকা
দেখাবে।
কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় অনেক
সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে লোড নেয়।
ইনস্টল করার সময় এটা ঠিক হয়ে যায়।
ম্যাক ওএসে System Preferences চালু করে
Users & Groups-এ যান। ইউজার নেমের
নিচে Login Items ট্যাবে গেলে
কম্পিউটার চালুর সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে
চালু হওয়া সফটওয়্যারের তালিকা
দেখাবে।
নিচের বাঁ কোনায় তালা চিহ্নে ক্লিক
করে পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রয়োজনীয়
পরিবর্তন করে নিন। উইন্ডোজের
ক্ষেত্রে স্টার্ট মেনু থেকে ‘MSConfig’
লিখে System Configuration চালু করুন।
Startup ট্যাবের নিচে কম্পিউটার
স্টার্টআপে লোড হওয়া সফটওয়্যারের
তালিকা দেখাবে। একইভাবে সম্পাদন
করতে পারেন। তবে কম্পিউটার চালুর
জন্য গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার মুছে ফেলবেন
না।
করে পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রয়োজনীয়
পরিবর্তন করে নিন। উইন্ডোজের
ক্ষেত্রে স্টার্ট মেনু থেকে ‘MSConfig’
লিখে System Configuration চালু করুন।
Startup ট্যাবের নিচে কম্পিউটার
স্টার্টআপে লোড হওয়া সফটওয়্যারের
তালিকা দেখাবে। একইভাবে সম্পাদন
করতে পারেন। তবে কম্পিউটার চালুর
জন্য গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার মুছে ফেলবেন
না।
ডেস্কটপ পরিষ্কার রাখুন:
ডেস্কটপও একটা ফোল্ডার বটে। তবে
সেটা অন্যান্য ফোল্ডারের সঙ্গে
গুলিয়ে ফেলে রাখা খুব একটা কাজের
কথা নয়। সাময়িক সময়ের জন্য সেটা
হতে পারে, তবে নানা ধরনের ফাইল
রাখার জায়গা (স্টোরেজ) হিসেবে
ব্যবহার না করাই ভালো।
কারণ, ডেস্কটপের সব ফাইলই বুট
সিকোয়েন্সের অংশ এবং সেগুলো
র্যাম ব্যবহার করায় গতি কমে যেতে
পারে। দরকারি প্রোগ্রাম বা
অ্যাপ্লিকেশনগুলো ম্যাক অপারেটিং
সিস্টেমে (ওএস) ডকে এবং উইন্ডোজে
টাস্কবারে পিন করে রাখতে পারেন।
ডেস্কটপও একটা ফোল্ডার বটে। তবে
সেটা অন্যান্য ফোল্ডারের সঙ্গে
গুলিয়ে ফেলে রাখা খুব একটা কাজের
কথা নয়। সাময়িক সময়ের জন্য সেটা
হতে পারে, তবে নানা ধরনের ফাইল
রাখার জায়গা (স্টোরেজ) হিসেবে
ব্যবহার না করাই ভালো।
কারণ, ডেস্কটপের সব ফাইলই বুট
সিকোয়েন্সের অংশ এবং সেগুলো
র্যাম ব্যবহার করায় গতি কমে যেতে
পারে। দরকারি প্রোগ্রাম বা
অ্যাপ্লিকেশনগুলো ম্যাক অপারেটিং
সিস্টেমে (ওএস) ডকে এবং উইন্ডোজে
টাস্কবারে পিন করে রাখতে পারেন।
অস্থায়ী ফাইল মুছে ফেলুন:
কম্পিউটার চালু করেই যদি ইন্টারনেট
ব্রাউজার আপনার প্রথম গন্তব্য হয় তবে
ক্যাশ, কুকিজ এবং অন্যান্য অস্থায়ী
ফাইল মুছে ফেলুন। এতে হয়তো কোনো
ওয়েবসাইটে বারবার লগ-ইন করতে হবে,
তবে ব্রাউজারের গতি অন্তত বাড়বে।
অব্যবহৃত সফটওয়্যার বন্ধ করুন (ম্যাক):
লাল ক্রস বোতাম চাপলেই কিংবা
কম্পিউটার বন্ধ করলেই কোনো
সফটওয়্যার র্যাম থেকে মুছে যায় না।
কম্পিউটার চালু করেই যদি ইন্টারনেট
ব্রাউজার আপনার প্রথম গন্তব্য হয় তবে
ক্যাশ, কুকিজ এবং অন্যান্য অস্থায়ী
ফাইল মুছে ফেলুন। এতে হয়তো কোনো
ওয়েবসাইটে বারবার লগ-ইন করতে হবে,
তবে ব্রাউজারের গতি অন্তত বাড়বে।
অব্যবহৃত সফটওয়্যার বন্ধ করুন (ম্যাক):
লাল ক্রস বোতাম চাপলেই কিংবা
কম্পিউটার বন্ধ করলেই কোনো
সফটওয়্যার র্যাম থেকে মুছে যায় না।
বারবার ব্যবহার করা সফটওয়্যারগুলো
দ্রুত চালু হওয়ার জন্য সেগুলো র্যামে
থেকে যায়। তাই কাজ শেষ হয়ে গেলে
ওপরের বাঁ কোনার মেনু থেকে Quit
Program নির্বাচন করে কিংবা Q চেপে
বন্ধ করুন।
দ্রুত চালু হওয়ার জন্য সেগুলো র্যামে
থেকে যায়। তাই কাজ শেষ হয়ে গেলে
ওপরের বাঁ কোনার মেনু থেকে Quit
Program নির্বাচন করে কিংবা Q চেপে
বন্ধ করুন।
Sign up here with your email
ConversionConversion EmoticonEmoticon